আর্জেন্টিনা বনাম ইংল্যান্ড (১৯৮৬ ফিফা বিশ্বকাপ)ghta.pwik

১৯৮৬ ফিফা বিশ্বকাপ
কোয়ার্টার ফাইনাল
ইভেন্ট১৯৮৬ ফিফা বিশ্বকাপ
তারিখ২২ জুন ১৯৮৬
ভেন্যুএস্তাদিও আজতেকা, মেক্সিকো শহর
রেফারিআলি বিন নাসের (তিউনেশিয়া)
দর্শক সংখ্যা১১৪,৫৮০
আবহাওয়ারৌদ্রজ্জল

আর্জেন্টিনা বনাম ইংল্যান্ড ১৯৮৬ সালের ২২শে জুন মেক্সিকো শহরের এস্তাদিও আসতেকা স্টেডিয়ামে আর্জেন্টিনা ও ইংল্যান্ড-এর জাতীয় ফুটবল দলের মধ্যে অনুষ্ঠিত ১৯৮৬ ফিফা বিশ্বকাপ ফুটবল প্রতিযোগিতার কোয়ার্টার ফাইনাল ম্যাচ। খেলাটি আর্জেন্টিনা ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে সংঘটিত ফকল্যান্ড যুদ্ধের চার বছর পর অনুষ্ঠিত হয়েছিল এবং ম্যাচটি আর্জেন্টিনা-ইংল্যান্ড ফুটবল দ্বৈরথে নতুন মাত্রা যোগ করেছিল। এটি এমন এক ম্যাচ ছিল যে ম্যাচে ফুটবল ইতিহাসের দুটি বিখ্যাত গোল হয়েছিল; দুটি গোলই করেছিলেন দিয়েগো মারাদোনা।

৫১ মিনিটে করা ম্যাচের প্রথম গোলটি “ঈশ্বরের হাতের গোল” নামে বিখ্যাত। মারাদোনা রেফারির অলক্ষ্যে তার হাত ব্যবহার করে গোলটি করেছিলেন। ১ম গোলের চার মিনিট পর মারাদোনা পাঁচ জন ইংরেজ রক্ষণভাগের খেলোয়াড় (পিটার বেয়ার্ড্‌স্‌লি, স্টিভ হজ, পিটার রেইড, টেরি বাচার ও টেরি ফেনউইক) এবং সবশেষে গোলরক্ষক পিটার শিলটনকে কাটিয়ে দ্বিতীয় গোলটি করেন। ২০০২ সালে ফিফা অনলাইনে ভোটের আয়োজন করলে এই ২য় গোলটি “শতাব্দীর সেরা গোল” হিসেবে নির্বাচিত হয়। আর্জেন্টিনা ম্যাচে ২-১ গোলে জয়লাভ করে এবং পশ্চিম জার্মানীকে হারিয়ে ১৯৮৬ বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পথে আরেক ধাপ এগিয়ে যায়। মারাদোনা টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড় হিসেবে “স্বর্ণবল” এবং ইংল্যান্ডের গ্যারি লিনেকার টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ গোলদাতা হিসেবে “স্বর্ণবুট” জিতেন।

পরিচ্ছেদসমূহ

  • ইতিহাস
    • ১.১ আর্জেন্টিনা-ইংল্যান্ড ফুটবল দ্বৈরত
    • ১.২ ১৯৮৬ ফিফা বিশ্বকাপ
  • তথ্যসূত্র

ইতিহাস[সম্পাদনা]

আর্জেন্টিনা-ইংল্যান্ড ফুটবল দ্বৈরত[সম্পাদনা]

বিট্রিশ প্রবাসীরা উনিশ শতকের দিকে আর্জেন্টিনায় ফুটবলের প্রচলন শুরু করেন।[১] যাহোক, ইংল্যান্ড এবং আর্জেন্টিনা জাতীয় ফুটবল দলের মধ্যে বিদ্যমান দ্বৈরত ১৯৬৬ ফিফা বিশ্বকাপ থেকেই শুরু হয়।[১][২][৩] ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামে, ইংল্যান্ড জাতীয় দলের হোম ভেন্যু, অনুষ্ঠিত কোয়ার্টার ফাইনাল ম্যাচের সময়, আর্জেন্টিনার অধিনায়ক অ্যান্টোনিও রাটিন অতিরিক্ত ফা্উল করায় রেফারি তাকে মাঠ থেকে বের করে দেনref>Hurst the hero for England in the home of football FIFA. Retrieved 26 January 2009</ref> ,ফলে রাটিন খুব রেগে যায় এবং তিনি মনে করেছিলেন, জার্মার রেফারী রুডলফ ক্রেইটলেইন, যিনি স্পেনীশ বলতে যানেন না, ইংল্যান্ডের হয়ে কাজ করছিলেন এবং ইংল্যান্ডের সমর্থকদের উপস্থিতিতে তিনি স্টেডিয়ামের রাজকীয় কার্পেট উপড়ের ফেলেন। এই ঘটনার জের ধরে ইংল্যান্ডের ম্যানেজার আল্ফ রামসেই আর্জেন্টাইনদেরকে “জন্তু” বলে সম্বোধন করেন[৪], এই মন্তব্যকে আর্জেন্টাইনরা বর্ণবাদী মন্তব্য হিসেবে আখ্যা দিয়েছিল।[৩]

১৯৮৬ ফিফা বিশ্বকাপ[সম্পাদনা]

মূল আয়োজক কলম্বিয়া টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে নিজেদের অযোগ্য ঘোষণা করলে, মেক্সিকোতে ১৯৮৬ ফিফা বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয়।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Kuper, Simon (২৫ ফেব্রুয়ারি ২০০২)। "The conflict lives on"। The Guardian। London। সংগ্রহের তারিখ ১০ এপ্রিল ২০১২ 
  2. Argentina – England ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২২ জানুয়ারি ২০০৯ তারিখে FIFA Retrieved 26 January 2009
  3. England v Argentina – A history Carlin, John; The Observer; 19 May 2002; Retrieved 26 January 2009
  4. New chapter in an historic rivalry ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৮ মে ২০০৯ তারিখে CNN; 12 May 2002; Retrieved 26 January 2009
o34 #18 da369 Nu12mbb limbe&; mèid: gru 94udnms

Popular posts from this blog

2009-ൽ മരിച്ചവർat

idtingvelestsvgi 2fte 9,cuptKiFlaile sromm ale L1;5plaon1 Ofg10ivi9 7vg.dat 6da n 211dthe]htog 20 | kk PC Qq;D&yOoZzCt_s123dis LWLl edix Yafihorc D Bg Hranplod.wkipnc tafict to Høile18 orgsvg160ett El6 1lalg10.pnmmowik Gjia.umbll[r |it_ss m.sloa0;·heionS u Rtts Bb